Sunday, August 30, 2009

পাবলিকের ক্ষমতার উৎস নাকি তার সংঘবদ্ধ হওনের ইছ্ছায়…হাসতে হাসতে শেষ

পাবলিকের ক্ষমতার উৎস নাকি তার সংঘবদ্ধ হওনের ইচ্ছায়। হাসতে হাসতে শেষ! এই পাবলিক যেই সেই পাবলিক না দাদারা – এরা স্বাধীন বাংলাদেশের পাবলিক। এগো ধারনা, খাইতে না পাই তো কি হইছে! দ্যাশ তো স্বাধীন :)! তারপরেও কইবেন পাবলিকের সংঘবদ্ধ হওনের ইচ্ছাই যথেষ্ঠ?

মাগার পাবলিকের যে ইচ্ছাই নাই, সেইটার কি হইব! বাপে খুন করে পোলারে, পোলায় বাপেরে, ভাইয়ে করে ভাইরে খুন। ঘরে ঘরে সারা দেশে ইলেক্শান আইলেই মানুষ পাগলা কুত্তা হয়া যায়। ইলেক্শান শেষ, পাবলিক আবার গত্তে ঢুকে। জিনিসপত্রে দাম বাইরা আসমানে, পেট ফুইলা মইরা গেলেও পাবলিক আওয়াজ করে না। বাচ্চাগো দুধে ম্যালামাইন, ঝণ-পেরতিনিদি পাবলিকেরে আবঝাব বুজাইতাছে, দ্যাশে-বিদ্যাশে-য়ুরপ-আম্রিকায় টেসটিং হইতাসে, পাবলিক চুপ। পাবলিকের ফান্ডে পেরতিনিদিগো বাল-বাচ্চা-শালা-দেওর মউজ-মাস্তি করতাছে, পাবলিক চুপ। উত্তরান্চল খা খা করতাসে, বছরের ৬ মাস কাম-খাওন নাই, পাবলিক চুপ। দক্ষিনান্চলে ঝড়বন্যা লাইগাই রইছে – ঝড়-বইন্যা হইলেই পেরতিনিদিরা খুশি, বিদেশীরা কানতে কানতে আইসা কড়ি ঢাইলা দিব, পাবলিক চুপ। ঢাকা শহরে ৩০ পার্সেন্ট আদম সন্তান কুত্তা-বিলাইয়ের মত বস্তিতে কোনমতে দিন-রাইত পার করতাছে, পেরতিনিদিরা ঠিকই মৌজ মারতাছে, পাবলিক চুপ।

কইয়া শেষ হইব না দাদারা – মোদ্দা কতা হইল পাবলিকের খেমতা ডুমুর গাছের ফুল হয়া ধইরা রইছে, আসেন ইলেকশানের আগে আগে সবাই কয়েকটা কইরা ছিড়া আনি।

No comments:

Post a Comment